*ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব দ্য ডেফব্লাইন্ড’র, ২০১৮ ‘অ্যাট রিস্ক অব এক্সক্লুশন ফ্রম সিআরপিডি অ্যান্ড এসডিজি’স ইমপ্লিমেন্টেশেন: ইনইকুয়্যালিটি অ্যান্ড পারসনস উইথ ডেফব্লাইন্ডনেস’

তানজানিয়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা দরিদ্র্য ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্ন্তভুক্ত। এখনও পর্যন্ত শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধিতাকে একটি স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধিতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। ফলশ্রুতিতে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় সেবা ও সহায়তা পাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়েছে।

প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য আইন, ২০১০
এই আইন স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক সহায়তা, প্রবেশাধিকার, পুনর্বাসন, শিক্ষা ও পেশাগত প্রশিক্ষণ, যোগাযোগ, কর্মসংস্থান, কাজের সুরক্ষা এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ প্রদান করে।

শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা তাদের প্রতিবন্ধিতার উৎস যাই হোক না কেন, তথ্য, সংবাদ, যোগাযোগ, খেলাধুলা, দৈনন্দিন জীবনের কার্যক্রম এবং সামাজিক সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন। যদিও জন্মগত ও অর্জিত বা দুর্ঘটনাজনিত (পরে হওয়া) শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অভিজ্ঞতা একে অপরের থেকে কিছুটা ভিন্ন, তবে প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতা প্রায় একই রকম।

তথ্যপ্রাপ্তি, যোগাযোগ ও দৈনন্দিন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের নতুন পথ হিসেবে প্রযুক্তিগত প্রবেশগম্যতা শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধি মানুষের জীবনে আমূল পরিবর্তন ঘটাতে পারে। এ ধরনের রিসোর্স ও প্রযুক্তি শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধি ব্যক্তি ও তাদের সহায়তাকারীদের জীবনযাপন, শেখার ক্ষেত্রে উন্নতি করতে সহায়তা করবে।