*ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব দ্য ডেফব্লাইন্ড’র, ২০১৮ ‘অ্যাট রিস্ক অব এক্সক্লুশন ফ্রম সিআরপিডি অ্যান্ড এসডিজি’স ইমপ্লিমেন্টেশেন: ইনইকুয়্যালিটি অ্যান্ড পারসনস উইথ ডেফব্লাইন্ডনেস’

কেনিয়ায় বর্তমানে শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য কোনো নির্দিষ্ট আইন নেই। যার ফলে, তারা তাদের নির্দিষ্ট চাহিদা মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় সচেতনতা ও সেবা থেকে বঞ্চিত।

কেনিয়ায় শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা নিয়ে এখনও ব্যাপকভাবে গবেষণার অভাব এবং ব্যাপক ভুল তথ্য প্রচলিত রয়েছে।  যা সাধারণ জনগণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সচেতনতার অভাব তৈরি করে। যদিও ইন্টারনেট শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য তথ্য ও যোগাযোগের সুযোগ প্রসারিত করেছে, তবুও  এসম্পর্কে সচেতনতার অভাব প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদেরকে তাদের দৈনন্দিন জীবনে পূর্ণ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিকে বাধাগ্রস্ত করে।

তবে, কেনিয়ায় অন্তর্ভুক্তির দিক থেকে কিছু অগ্রগতি হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, প্রতিবন্ধিতা ও তথ্য প্রাপ্তি বিষয়ক কেনিয়ার আইনি ও নীতিগত কাঠামো সকল ব্যক্তির জন্য ন্যায্য প্রবেশাধিকার ও অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই আইনগুলি কেবল প্রয়োজনীয় সুবিধা ও প্রবেশাধিকারের উপর জোর দেয় না বরং সবার জন্য তথ্য প্রচারকে অগ্রাধিকার দেয়, যা সকলের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রবেশগম্য।

তথ্যপ্রাপ্তি, যোগাযোগ ও দৈনন্দিন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের নতুন পথ হিসেবে প্রযুক্তিগত প্রবেশগম্যতা শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধি মানুষের জীবনে আমূল পরিবর্তন ঘটাতে পারে। এ ধরনের রিসোর্স ও প্রযুক্তি শ্রবণদৃষ্টি প্রতিবন্ধি ব্যক্তি ও তাদের সহায়তাকারীদের জীবনযাপন, শেখার ক্ষেত্রে উন্নতি করতে সহায়তা করবে।